এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ব্যাংক খাতে অর্থ লুটপাটের ঘটনায় একাধিক তদন্ত চলছে বলে জানান দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দুদক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ব্যাংক দখল নিয়ে বিস্তর অভিযোগ জমা হতে থাকে দুদকে। এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকা ব্যাংকগুলো নামে-বেনামে লুটপাট করেছে, এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে অনুসন্ধান চালাচ্ছে দুদক।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, পর্যায়ক্রমে সবগুলো অভিযোগের বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে পদক্ষেপ নেয়া হবে। তাদের দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হয়েছে দুদক। যাদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটশ জারির জন্য পাঠানো হয়েছে, তা যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ৫৩ কোটি টাকা অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট শামসুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
এছাড়াও, সাড়ে ৯ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ১২০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে ভোলা-২ আসনের সাবেক সাংসদ (এমপি) আলী আজম মুকুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধেও মামলা করেছে দুদক।
/এএম